বন্ধুরা… 🙏
আজ আমি শেয়ার করব — আমাদের কলেজ লাইফের একটা স্পেশাল মুহূর্তের গল্প।
একটা স্মৃতি…
যেটা এখনও আমার মনে উজ্জ্বল 🔥
যেটা আজও আমাকে ভাবায়…
আর মনভরে একরাশ আনন্দ এনে দেয় 😊✨
🎓 আমাদের ছোট্ট Metallurgy Department in BE College, Shipur.
মাত্র গুটি কয়েক স্টুডেন্ট ছিলাম আমরা…
তবু বুকভরা সাহস নিয়ে আমরা একটা অদ্ভুত স্বপ্ন দেখতে শুরু করলাম in 2003—
⚽ Inter-departmental Football Championship — আমরাই জিতব!
হ্যাঁ, Metallurgy Dept-ই জিতবে…🔥
এই স্বপ্নটা নিছক খেয়াল ছিল না —
এটা ছিল আমাদের জেদ, আমাদের ভালোবাসা, আর এক অদম্য বিশ্বাস! 💪
কিন্তু…
এই যাত্রা একটুও সহজ ছিল না!
সামনে ছিল শত বাধা, শত চ্যালেঞ্জ…
প্রতিদিন চলেছে হাড়ভাঙা পরিশ্রম,Practice in Oval Ground…
ঘাম, কষ্ট, Practice আর বিশ্বাস – সব মিলিয়ে একটাই লক্ষ্য —
ফাইনালে উঠতে হবে! 💪🔥
🎯 ম্যাচের পর ম্যাচ খেলেছি আমরা…
এক ধাপ, দু’ধাপ করে এগিয়েছি…
নিজের সীমা পেরিয়ে খেলেছি…
আর অবশেষে, সেই মাহেন্দ্রক্ষণ এলো –
আমরা পৌঁছে গেলাম ফাইনালে! 😍
👉 For the first time… আমরা খেলতে চলেছি ইন্টারডিপার্টমেন্ট ফাইনাল!
WOW!!!
মন থরথর করছে…
উত্তেজনা আকাশছোঁয়া! 🎉🔥
শরীরে কাঁটা দিচ্ছে… কারণ সামনে দাঁড়িয়ে আছে স্বপ্নের Cup!
এই সাফল্য আসতই না, যদি না আমাদের হতো একটা লেজেন্ডারি টিম!
💥 আমাদের টিমমেটস:
🎓 ৪র্থ বর্ষ:
- প্রতীক মল্লিক – আমাদের লিডার, স্ট্র্যাটেজি মাস্টার 🧠⚽
- কিংশুক দাস
🎓 ৩য় বর্ষ:
- Sudarshan(D.D)
🎓 ২য় বর্ষ:
- দিলীপ সরকার – পায়ের জাদু, মাটিতে বাজ ⚡
- ভাস্কর Bose
🎓 ১ম বর্ষ:
- রাম অধিকারী etc
তাদের প্রত্যেকের —
👉 ঘাম, বিশ্বাস
👉 মনোবল,
👉 অদম্য জেদ আর একসাথে বাঁচা-মরার জেদই —
আজ আমাদের এনে দাঁড় করিয়েছে স্বপ্নের দরজায়!🎖️
💭 বন্ধুরা, এই যাত্রা কিন্তু তখনো শেষ হয়নি…
এরপর কী হল ফাইনালে?
Metallurgy কি পারল সেই সোনার ট্রফিটা ছুঁতে?
তার জন্য…
👉 শুনতেই হবে পরের অংশ…
🎬🎤 “যুদ্ধের দিন… ফাইনাল ম্যাচ!”
“২০০৩ – ইন্টার ডিপার্টমেন্ট ফাইনাল।
মেটালার্জি বনাম ইলেকট্রিক্যাল।
বন্ধুরা…
📅2003 সেই দিনটা —
ফাইনালের দিনটা, আমাদের জীবনের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর, তীব্র আর আবেগঘন দিনগুলোর একটা ছিল।
⏰ সকাল থেকেই যেন চারদিক নিস্তব্ধ…
বাতাসে চাপা উত্তেজনা…
আর হৃদয়ের গভীরে —
চ্যাম্পিয়ন হবার জেদ! 💥🔥
কিন্তু…
সেইদিন আমাদের শরীর… যেন হার মেনে বসেছিল।
😣 কেউ পায়ে চোট পেয়েছে,
😖 কারো গোড়ালি থেকে রক্ত চুইয়ে পড়ছে…
😔 কেউ হাঁটতেও পারছে না, তবু মাঠে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে…
তবুও…
⚔️ আমরা সবাই মাঠে নেমেছিলাম!
কারণ তখন আমাদের বুকের ভেতর আগুন জ্বলছিল —
একটাই কথা ঘুরছিল মাথায়…
💬 “বিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্র মেদিনী’!”
👉 “একচুল জমিও ছাড়ব না, যতই যন্ত্রণা হোক,”
👉 যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ আমরা লড়াই চালিয়ে যাব! 💢
সেই মুহূর্তে আমরা বুঝে গেছিলাম —
🎯আমরা খেলছি শুধু একটা ট্রফির জন্য নয়…
আমরা খেলছি —
👉 আমাদের আত্মসম্মানের জন্য!
👉 আমাদের ছোট্ট মেটালার্জি ডিপার্টমেন্টের পরিচয়ের,অস্তিত্বের জন্য!
👉 আর খেলছি সেই স্বপ্নের জন্য —
যেটা আমরা একসাথে বুনেছিলাম…🌙💧
🎯 কিন্তু হঠাৎ সেই ফাইনালে দেখা গেল এক বড় পরিবর্তন…
⚡ Electrical Department-এর টিমে দেখা দিল এক অপ্রত্যাশিত চাল —
👉 পুষ্প সৌরভ বিশ্বাস সিদ্ধান্ত নিল,
প্রথমবারের মতো সে গোলকিপিং করবে!
👀 হ্যাঁ… এটা তার জীবনের প্রথম গোলকিপিং!
কিন্তু একটাই উদ্দেশ্য —
আমাদের প্রতিটি আক্রমণ রুখে দেওয়া। 🧤🛡️
📸 মাঠের দৃশ্যটা যেন হুবহু মহাভারতের কুরুক্ষেত্র!
আপনারা জানেন, অভিমন্যু আর চক্রব্যূহের গল্প —
চার পাণ্ডবও ঢুকতে পারেনি,
কারণ মাঝখানে দাঁড়িয়ে ছিল এক অভেদ্য দেয়াল —
👉 জয়দ্রথ!
যাকে মহাদেবের বর অপ্রতিরোধ্য করে তুলেছিল! ⚔️🛡️
🎭 আর আমাদের ফাইনালেও ঠিক তেমনই দাঁড়িয়ে গেল এক জয়দ্রথ —
কেউ আর নয়…
👉 পুষ্প সৌরভ বিশ্বাস!
সেদিন সে ছিল না শুধুই গোলকিপার…
সে ছিল আমাদের স্বপ্নের পথে দাঁড়িয়ে থাকা অভেদ্য প্রাচীর!
🧱🚧 জয়দ্রথের মতোই নির্মম, ধ্রুব, দুর্ভেদ্য!
⚡ আমরা একের পর এক আক্রমণ চালালাম —
ডান দিক থেকে…
বাম দিক থেকে…
সেন্টার থ্রু বল…
লং শট… হেডার… ফ্রি কিক… সব কিছু!
কিন্তু…
👉 পুষ্পদা যেন এক হাজার হাতওয়ালা যোদ্ধা!
প্রতিটা শট… প্রতিটা গোলের সম্ভাবনা…
সবকিছু সেই অদৃশ্য প্রাচীরে এসে থেমে গেল!
আমরা শুধুই দেখছিলাম… হা করে… স্তব্ধ হয়ে… 💔
🔚 শেষ বাঁশি বাজল…
📉 স্কোরবোর্ড বলল — Electrical Department জয়ী!
আর আমাদের ইতিহাস গড়ার স্বপ্ন… মাটিতে মিশে গেল। 🕳️
😔 বন্ধুরা,
সেদিনের রাত…
আমাদের জীবনের সবচেয়ে বেদনাদায়ক, হৃদয়বিদারক রাত ছিল।
🏚️ আমরা সবাই একে অপরকে চুপচাপ দেখছিলাম…
কারো মুখে কোনো শব্দ নেই…
কেউ কাঁদতেও পারছিল না…
শুধু নীরব কান্না আর বুকের ভেতর ফাঁকা শূন্যতা।
🥀 সবচেয়ে কষ্টের ছিল একটাই ভাবনা —
👉 প্রতীক মল্লিক…
ফুটবলের এক জাদুকর…
আমাদের Diego, আমাদের Messi, আমাদের Guru! 🎩⚽✨
🔙 না অতীতে, না ভবিষ্যতে — আর কখনও আসবে না তার মতো কেউ…
আর আমরা…
তাকে পেয়েও…
জিততে পারলাম না!
একজন প্লেয়ার, যে পুরো ম্যাচের ভাগ্য একাই ঘুরিয়ে দিতে পারত! 🙌
কিন্তু হায়…
সেই প্রতীকদা… আগামী বছর আর থাকবে না আমাদের সঙ্গে।
ওর ফাইনাল ইয়ার, আর তারপরে ও পাড়ি দেবে নতুন জীবনের পথে।
এই সত্যিটা…
এই দংশনটা…
ছিল সবচেয়ে বড় আঘাত! 💔⚔️
📢 বন্ধুরা…
এই পরাজয় আমাদের হৃদয় ভেঙে দিয়েছিল…
কিন্তু এই যন্ত্রণাই আমাদের ঘুরে দাঁড়ানোর শক্তি হয়ে উঠল!
👉 কীভাবে?
👉 তারপর কী হল?
⏭️ তার জন্য দেখতে হবে পরের পর্ব – “শেষ নয়, এটা ছিল নতুন শুরুর সূচনা…” 🌅🔥
বন্ধুরা…
ভগবান এই পৃথিবীতে প্রত্যেককেই কিছু না কিছু দিয়ে পাঠিয়েছেন।
👉 কাউকে দিয়েছেন বল পায়ে জাদু,
👉 কাউকে দিয়েছেন হাতের আশীর্বাদ(Goal Keeper কৌশিকদা)
👉 আর কাউকে দিয়েছেন Extra Ordinary Talent ✨🧠( Shamik Ganguli)
📌 পরদিন সকালে… আমি একা বসে ছিলাম।
মনটা কেমন ফাঁকা ফাঁকা লাগছিল…
সেই মুহূর্তে আমি নিজেকে প্রশ্ন করলাম —
“আমি কে? আমার কী আছে? আমি কী দিতে পারি এই টিমকে?” 🤔
আমি ভগবানে বিশ্বাস করি…
আমি জানি, ঈশ্বর আমাকে কিছু না কিছু দিয়েছেন, নিশ্চয়ই দিয়েছেন।
আমি হয়তো…
👉 প্রতীকদার মত প্লে-মেকার হতে পারব না,
👉 হতে পারব না, কৌশিকদার মত গোলকিপিং জিনিয়াস।
তবুও কিছু একটা তো আছে আমার মধ্যে… কিছু একটা যা একান্তভাবে আমার!
🪞আমি আয়নার সামনে দাঁড়ালাম…
শুধু তাকিয়ে রইলাম নিজের চোখে চোখ রেখে…
নিজেকে খুঁজতে লাগলাম…
আর হঠাৎ… হঠাৎই…
⚡💡 EUREKA!!!
আমি বুঝতে পারলাম —
👉 আমার মাথাটা অন্যদের থেকে একটু বড়… অদ্ভুত রকমের বড়! 😮🧠
আমি হাসলাম… কিন্তু হঠাৎ সেই হাসির মধ্যেই একটা গভীর উপলব্ধি এল…
👉 যেহেতু আমার মাথাটা বড়, তাই নিশ্চয়ই ভগবান চায় আমি মাথা খাটাই…!
“তাহলে?”
👉 আমাকে স্ট্র্যাটেজিক হতে হবে!
👉 আমাকে খেলোয়াড় হিসেবে নয়, একজন চিন্তাশীল প্ল্যানার হিসেবে ভাবতে হবে! 🎯I need to use my brain wisely
কিন্তু…
কীভাবে?
কোথা থেকে শুরু করব?
স্ট্র্যাটেজি তো শুধু মাথা নয়… সেটা একধরনের শিল্প!
এই প্রশ্নটাই তখন আমার সামনে দাঁড়িয়ে ছিল –
🔍 “How do I use my head… not just to think, but to win the cup ?”
💭 বন্ধুরা, এই প্রশ্নটাই হয়তো তোমার জীবনেও আসে…
👉 তুমি হয়তো কারও মতো পারফেক্ট না…
👉 কিন্তু কিছু একটা তোমার আছে —
👉 যেটা ঠিকমত চিনলে, ব্যবহার করলে…
তোমার জীবনটাই বদলে যেতে পারে! 🌈🔥
🎬 এরপর কেটে গেল কিছুদিন…
⚽ আমরা আবার ফিরলাম সেই ওভাল গ্রাউন্ডে —
👉 বুটের ফিতে টানলাম,
👉 ঘাম ঝরালাম,
👉 আবার শুরু করলাম অনুশীলন…
কিন্তু…
সবার চোখে তখনো 🔍 একরাশ হতাশা…
🌀 একরাশ অনিশ্চয়তা…
মনে হচ্ছিল —
“এইবারও কি হারবো?”
“এইবারও কি থেমে যেতে হবে?”
📌 ঠিক তখনই মাথায় এলো একটা ফান্ডা!
একটা স্ট্র্যাটেজি —
যেটা ছিল একদম চোখের সামনেই,
কিন্তু কেউ গভীরে গিয়ে বোঝেনি!
💡 আমি ভাবলাম —
Inter Department Football Tournament এ
👉 ম্যাচের সময় খুব কম ⏱️
👉 তাই বেশিরভাগ ম্যাচই যাবে Penalty Shootout-এ 🎯
এটাই আমাদের গোল্ডেন সুযোগ!
💣 যেখানে অন্য টিম গা-ছাড়া মনোভাবে খেলবে,
আমরা সেখানে লক্ষ্য করে পরিশ্রম করব!
🤯 সবাই জানে —
“Practice makes a man perfect”
কিন্তু সবাই করে না!
😴 কলেজ লাইফ মানেই ‘ল্যাড’দের রাজত্ব!
👉 অলসতা,
👉 ‘Penalty তো হয়েই যাবে!’
কিন্তু আমরা?
🔥 আমাদের ভেতরে তখন জ্বালামুখির আগুন —
আমরা চুপচাপ, লুকিয়ে, প্রতিদিন শুধু Penalty Practise করতে লাগলাম!
একটাই মন্ত্র —
🎯 “এই গোলটাই হবে আমাদের মুক্তির রাস্তা!”
⏳ দিন যায়… রাত যায়…
Penalties আমাদের রক্তে মিশে যায়!
আমরা হয়ে উঠি —
🔹 Confident
🔹 Calculated
🔹 Cold-blooded Finishers!
🎞️ Regardig this আমার মনে পড়ে যায় —
“3 Idiots” সিনেমার সেই বিখ্যাত দৃশ্যটা…
সিনেমার একটি দৃশ্য ,সেটা ছিল আমির খানের “র্যাঞ্চোর প্রথম এন্ট্রি। বিশেষ করে হোস্টেলের র্যাগিং সীন— মূত্র বিসর্জন Mutra–Visarjan (मूत्र-विसर्जन) দৃশ্যটি।
Watch Mutra–Visarjan (मूत्र-विसर्जन) Video

https://youtu.be/nM-X7Lnowp4?si=acK_RDzyMXEFrNMk
র্যাঞ্চো সেই সীনটিতে বিদ্যুতের সাধারণ তত্ত্ব ব্যবহার করে একটা বড় সমস্যার সমাধান করে।
Remember his friend Farhan Dialogue
“Salt water is a great conductor of electricity. Eighth standard physics.
Humne padha tha. Saale ne apply kiya.”
We had studied it. He applied it.ব্যাপারটি আমরা সবাই জানি, কিন্তু Rancho এটিকে ব্যবহার করেছিল তার বাস্তব পরিস্থিতি এবং প্রয়োজন অনুযায়ী।
🌪️ বন্ধুরা…
ঠিক র্যাঞ্চোর মতোই…
আমরাও বেছে নিয়েছিলাম —
👉 Penalty Shootout Practice! 🎯
দিনের পর দিন…
⚽ বারবার প্র্যাকটিস…
বারবার শট…
কিন্তু একবারও থামিনি!
💡 ধীরে ধীরে —
👉 আমরা হয়ে উঠলাম নিখুঁত!
👉 আমাদের চোখে ভরল আত্মবিশ্বাস!
👉 বুকের মধ্যে গড়ে উঠল —
“যা হবে দেখা যাবে, আমরা তৈরি!” 🛡️🔥
⏳ কিন্তু বন্ধুরা…
সত্যিটা হল —
জীবন তোমাকে কোনও কিছু সহজে দেয় না।
🎢 তুমি যতই প্রস্তুত হও,
শেষমেষ একটা পরীক্ষা ঠিক আসবেই!
📝 সেই পরীক্ষা তখনও আমাদের জন্য অপেক্ষা করছিল…
🎬 সেদিনই বোঝা যাবে —
👉 এই অনুশীলন কি সত্যি আমাদের রক্ষা করবে?
👉 আমরা কি পারব সেই চূড়ান্ত চাপের মধ্যে নিজেদের সামলে নিতে?
📢 তাহলে বলো বন্ধুরা… তোমরা কি তৈরি? 😤💥
🔥 সামনে আসছে —
👉 Next Year’s Inter Department Championship Tournament!
👉 এটা শুধুই একটা খেলা নয়… এটা সম্মানের যুদ্ধ!
💣 এবার শুরু হবে —
🌪️ THE FINAL BATTLE ⚔️
🔥 যেখানে আমরা খেলব শুধু জেতার জন্য নয়…
👉 আমাদের ডিপার্টমেন্টের আত্মসম্মানের জন্য,
👉 আমাদের বন্ধুত্বের জন্য,
🕶️ এই লড়াইতে হারলে চলবে না…
কারণ এবার stakes অনেক বড়!
👉 এবার প্রশ্ন শুধু ফুটবল নয় —
প্রশ্ন আমাদের Character-er!
📣 So get ready warriors!
⚔️ মাঠে নামার সময় এসে গেছে…
🔥 এবারের স্লোগান একটাই —
“এই যুদ্ধ শেষ না হওয়া পর্যন্ত, আমরা থামবো না!” 💢💯
🔥 সামনে আসছে —সত্যিকারের পরীক্ষা!
চলবে… ⚔️⚽🔥
Inter-departmental Football Championship-1