Corporate Daduji

A Corporate Daduji’s Creation

EI-Ramayana : 1

Control Emotions Before They Control You:What Ramayana Teaches Us


বন্ধুরা,
আজ আমি আপনাদের একটা খুব সোজা কিন্তু Life-changing Question করতে চাই—

👉 আপনারা কি আপনার Emotions-এর Control এ আছেন?
না কি—
👉 Emotions আপনাদের Control করছে? 😱

একবার চোখ বন্ধ করে Imagine করুন…
যে মানুষের জীবন তার নিজের Emotions-এর Control এ নেই, তার জীবন কেমন হবে?
⏳ এক মিনিটে Extreme Excited, আর পরের মিনিটে হতাশ Deeply Depressed!

যখন বেশি খুশি হয়ে যায়, তখনো সমস্যা; যখন বেশি দুঃখে ভেঙে পড়ে, তখনো সমস্যা। বেশি খুশিতে মাথা ঠিক থাকে না, উল্টোপাল্টা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফেলে।

❌ এটা Danger Zone!


💡 এখন আসল কথা বলি…

তোমরা যদি সম্পূর্ণ রামায়ণ বারবার পড়ো বা ভালো করে বোঝো, তাহলে বুঝতে পারবে যে সমস্ত সমস্যার মূল কারণ কী ছিল।
👉 একটা Emotional Decision!

📜 হ্যাঁ বন্ধুরা,
Maharaj দশরথজির একটা আবেগপ্রবণ সিদ্ধান্ত। তিনি বেশি খুশি হয়ে একটা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফেললেন, আর সেই একটা আবেগের সিদ্ধান্ত থেকে শুরু হলো পুরো রামায়ণ।


এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে—
“ভাই, ঠিকমতো Story না বুঝলে এই Point টা Clear হবে না।”

তাহলে বলি কি?
চলো আজকে আমরা শুরু করি সেই অমর কাহিনি—
👉 The Ramayana Story 🏹🔥

একটা গল্প…
যেখানে Emotion আর Decision-এর সংঘাত আমাদের শেখায়—
👉 কিভাবে এক ছোট্ট Emotional Mistake একটা পুরো যুগের ইতিহাস বদলে দিতে পারে! 🌍


🎬 Ready তো?
তাহলে আসুন, শুরু করি রামায়ণের এক epic journey, কিন্তু একদম different angle থেকে—emotional intelligence-এর চোখ দিয়ে!

রামায়ণের গল্প

রাজা দশরথ ছিলেন অযোধ্যার গর্ব। তিনি যখনই দেব-অসুরের যুদ্ধে যেতেন, তাঁর প্রিয় রানি কৈকেয়ীকে সঙ্গে নিয়ে যেতেন। কৈকেয়ী ছিলেন শুধু সুন্দরী নন, বীরাঙ্গনাও। একবার যুদ্ধের মাঝে মহাবিপদ!

একবার, যুদ্ধক্ষেত্রে মুখোমুখি হল মহাসংকট! দশরথ, সেই অপ্রতিরোধ্য যোদ্ধা, শত্রুর আঘাতে গুরুতর আহত হলেন। মৃত্যুর ছায়া তাঁকে গ্রাস করতে উদ্যত। কিন্তু কৈকেয়ী, তাঁর অটল সাহস নিয়ে, রাজার প্রাণরক্ষার দায়িত্ব নিলেন।যুদ্ধের উত্তপ্ত ক্ষেত্র থেকে রাজাকে রথ চালিয়ে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে নিরাপদে ফিরিয়ে আনলেন। কৈকেয়ী অপরিসীম ধৈর্যে দশরথকে মৃত্যুমুখ থেকে ফিরিয়ে আনলেন আর তাঁকে সেবা করে সুস্থ করলেন ।

এরপর যুদ্ধে দশরথের রথ ছুটছিল অসুর শম্ভাসুরের বিরুদ্ধে হঠাৎ, রথের চাকার বল্টু খুলে গেল—রথ ভেঙে পড়ার উপক্রম! সেই মুহূর্তে কৈকেয়ীর অসাধারণ সাহস প্রকাশ পেল। তিনি তাঁর নিজের আঙুল দিয়ে চাকাটি আঁকড়ে ধরলেন, রথ সামলালেন, এবং রাজার প্রাণ বাঁচালেন। কী অপূর্ব সাহস! কী অদম্য নিষ্ঠা!এই অতুলনীয় বীরত্বে মুগ্ধ হয়ে দশরথ কৈকেয়ীকে বললেন, “কৈকেয়ী, তোমার এই নিষ্ঠা ও সাহস আমাকে নতুন জীবন দিয়েছে। বলো, তুমি কী চাও? আমি তোমাকে দুটি বর দেব।” কৈকেয়ী, তাঁর মুখে মৃদু হাসি ফুটিয়ে বললেন, “এখন কিছু চাই না, মহারাজ। প্রয়োজন হলে পরে চাইব।” দশরথ রাজি হলেন।

কিন্তু কে জানত, এই বরই একদিন অযোধ্যার ভাগ্যে নিয়ে আসবে এক মহাসংকট? এই বরের ছায়ায় লুকিয়ে ছিল রামের বনবাসের ডাক!


কিন্তু সময় বদলায়। বছর ঘুরে যখন রামের অভিষেকের খবর ছড়াল, তখন কৈকেয়ীর দাসী মন্থরা এসে তাঁর মাথায় বিষ ঢেলে দিল। মন্থরার কথায় কৈকেয়ীর মন পাল্টে গেল। তিনি সেই পুরনো বরের কথা মনে করলেন। গিয়ে দশরথের কাছে দুটো বর চাইলেন:
১. আমার ছেলে ভরত অযোধ্যার সিংহাসনে বসবে।
২. রামকে চৌদ্দ বছরের জন্য বনে পাঠাতে হবে।

দশরথের বুক ফেটে গেল। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, ফিরিয়ে নিতে পারেন না। রামও বাবার কথা রাখতে রাজি। কিন্তু এই সিদ্ধান্তে দশরথ এত দুঃখ পেলেন যে শেষে প্রাণই হারালেন।


Key Takeaways

এখান থেকে শিক্ষা কী, বন্ধুরা? 🤔

দশরথের আবেগপ্রবণ বর দেওয়া আর কৈকেয়ীর মন্থরার কথায় influence হয়ে ,কথায় ভেসে গিয়ে বর চাওয়া—দুটোই আবেগের ফল!

দশরথ যদি ভেবেচিন্তে বর দিতেন, বা কৈকেয়ী যদি মন্থরার কথায় না গলে নিজের বিবেকের কথা শুনতেন, তাহলে এত বড় সংকট disaster হতো না।

আমরা বাঙালিরা তো আবেগের সঙ্গে বাঁচি, তাই না? 😅

কখনো বন্ধুর জন্য বড্ডো বেশি করে ফেলি, কখনো ছোট্ট কথায় মন খারাপ। কিন্তু ভেবে দেখো, আবেগের বশে যদি জীবনের বড় সিদ্ধান্ত নাও—যেমন বিয়ের সময় বা কেরিয়ারের ব্যাপারে—তাহলে কী হবে? ধরো, খুব রাগের মাথায় চাকরি ছেড়ে দিলে,পরে পস্তাতে হবে না? বা বেশি খুশিতে বড় বড় কথা দিয়ে ফেললে, পূরণ করতে না পারলে সম্পর্ক নষ্ট হবে না?

রামায়ণ শেখায়—আবেগ থাকবে, কিন্তু control করতে হবে!

রামের মতো শান্ত থাকতে হবে, ধৈর্য ধরতে হবে। কৈকেয়ীর মতো অন্যের কথায় ভেসে গেলে চলবে না, নিজের বিবেকের কথা শুনতে হবে।


হ্যালো বন্ধুরা! 😍 আমাদের রামায়ণের epic journey শুরু হয়েছে, আর এটা তো সবে beginning! 🌟 আজ আমরা দেখলাম কৈকেয়ীর সাহস, দশরথের আবেগ আর একটা promise যা পুরো অযোধ্যাকে পাল্টে দিল! 💥 এই গল্প আমাদের শিখিয়েছে emotional intelligence-এর power—আবেগ থাকবে, কিন্তু তাকে লাগাম দিতে হবে! 🧠✨

তো, এবার তোমাদের turn! 🤩 তোমরা কি আবেগের ঢেউয়ে ভেসে যাও, নাকি নিজের মনের রাজা হয়ে সিদ্ধান্ত নাও? Comment-এ বলো, তোমার জীবনের কোন মুহূর্তে আবেগকে control করেছ বা ভেসে গেছ? 💬 আমরা পড়ব, শেয়ার করব! 😊


Next chapter আরো mind-blowing হবে! 🔥 তাই channel subscribe করো, bell icon টিপো 🔔 আর এই emotional rollercoaster-এ আমাদের সঙ্গে থাকো!

ধন্যবাদ, বন্ধুরা! Stay tuned for more! ✨❤️